ঢাকাবৃহস্পতিবার , ১৪ আগস্ট ২০২৫

রাজধনেশ থানচি থেকে এখন চকরিয়া সাফারি পার্কে

news
আগস্ট ১৪, ২০২৫ ২:০৬ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

 চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করছে বিলুপ্তপ্রায় রাজধনেশ পাখি। পার্বত্য জেলা বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম রেমাক্রি এলাকা থেকে বনবিভাগ দুটি রাজধনেশ পাখি উদ্ধার করেছে। সাফারি পার্কের ভেটেরিনারি হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে পাখিগুলো পার্কের পাখিশালায় রাখা হয়েছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনজুর আলম। বান্দরবান বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আবদুর রহমান জানান, থানচির এক পাহাড়ি বাসিন্দার বাড়িতে বিক্রির উদ্দেশ্যে আটকে রাখা হয়েছিল পাখিগুলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এগুলো উদ্ধার করা হয় এবং বান্দরবান সদর বন বিভাগের কার্যালয়ের মাধ্যমে ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হস্তান্তর করা হয়েছে। পৃথিবীতে ৫৬ প্রজাতির রাজধনেশ পাখি রয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশে চার প্রজাতি দেখা যায়। বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে এই পাখি এখন বিলুপ্তির পথে। চেনার উপায় হলো শিংয়ের মতো বাঁকানো শক্ত ঠোঁট। এরা উঁচু গাছের ডালে বাসা বানায় এবং ফলমূল, পোকামাকড় ও কীটপতঙ্গ খায়। মো. মনজুর আলম জানান, পার্কে আনার পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে পাখিগুলো পাখিশালায় রাখা হয়েছে। সেখানে নিয়মিত ফলমূল সরবরাহ করা হচ্ছে। আকারে কিছুটা ছোট হলেও পাখিগুলো শারীরিকভাবে সুস্থ। দর্শনার্থীরা রাজধনেশ পাখি দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন। পার্কের কর্মচারীরা নিশ্চিত করছেন, দর্শনার্থীরা পাখিগুলোকে ক্ষতি করতে না পারে। চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করছে বিলুপ্তপ্রায় রাজধনেশ পাখি। পার্বত্য জেলা বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম রেমাক্রি এলাকা থেকে বনবিভাগ দুটি রাজধনেশ পাখি উদ্ধার করেছে। সাফারি পার্কের ভেটেরিনারি হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে পাখিগুলো পার্কের পাখিশালায় রাখা হয়েছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনজুর আলম। বান্দরবান বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আবদুর রহমান জানান, থানচির এক পাহাড়ি বাসিন্দার বাড়িতে বিক্রির উদ্দেশ্যে আটকে রাখা হয়েছিল পাখিগুলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এগুলো উদ্ধার করা হয় এবং বান্দরবান সদর বন বিভাগের কার্যালয়ের মাধ্যমে ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হস্তান্তর করা হয়েছে। পৃথিবীতে ৫৬ প্রজাতির রাজধনেশ পাখি রয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশে চার প্রজাতি দেখা যায়। বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে এই পাখি এখন বিলুপ্তির পথে। চেনার উপায় হলো শিংয়ের মতো বাঁকানো শক্ত ঠোঁট। এরা উঁচু গাছের ডালে বাসা বানায় এবং ফলমূল, পোকামাকড় ও কীটপতঙ্গ খায়। মো. মনজুর আলম জানান, পার্কে আনার পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে পাখিগুলো পাখিশালায় রাখা হয়েছে। সেখানে নিয়মিত ফলমূল সরবরাহ করা হচ্ছে। আকারে কিছুটা ছোট হলেও পাখিগুলো শারীরিকভাবে সুস্থ। দর্শনার্থীরা রাজধনেশ পাখি দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন। পার্কের কর্মচারীরা নিশ্চিত করছেন, দর্শনার্থীরা পাখিগুলোকে ক্ষতি করতে না পারে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।